• 所有新生命宣教會 The New Life Mission 網站上的電子書和有聲書均可免費下載
  • 探索以多種語言提供的全球性講道
  • 查看我們已翻譯成27種語言的網站
  • 第1、2卷新修訂版已全新推出
Search

關於基督教信仰的常見問題解答

話題 3:启示錄

3-10. আপনি বলছেন সপ্তম দূতের তুরী ধ্বনির পরে রূপান্তর ঘটবে, আপনি কি এর দ্বারা প্রভুর বাক্যের বিরোধী কথা বলছেন না যে, রূপান্তর কখন হবে?-সেই দিন বা সেই সময় কেউ জানে না, এমনকি প্রভু নিজেও জানেন না?

মোটেই না! আমাদের প্রভু সাধুগণের রূপান্তরের সঠিক দিন বা ক্ষণ যদিও বলেন নি, কিন্তু তিনি এই গৌরবময় ঘটনার চিহ্ন এবং লক্ষণগুলো উল্লেখ করেছিলেন৷ যারা প্রভুকে ভালবাসে সেইসব সাধুগণ কেবলমাত্র তখনই তাদের বিশ্বাসে প্রস্তুত হতে পারে, এবং তখনই কেবল তারা খ্রীষ্টারীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, সাক্ষ্যমরের মৃত্যুবরণের মাধ্যমে এই রূপান্তরের ভাগী হতে পারে৷
শেষকালে পৃথিবীতে কি ঘটতে যাচ্ছে সেই সমস্ত কিছু ঈশ্বর প্রেরিত যোহনকে পাটম দ্বীপে নির্বাসিত অবস্থায় দেখিয়েছিলেন৷ সেইভাবে যখন ঈশ্বর কাজের সংকল্প করেন এবং তা পূর্ণ করেন, তিনি তাঁর দাসগণকে জ্ঞাত করেন৷
ঈশ্বরের সমস্ত পুস্তকের মধ্যে বিশেষতঃ প্রকাশিত বাক্য পুস্তকটি রূপক বর্ণনার মাধ্যমে রচিত৷ কারণ, যারা জল ও আত্মার সুসমাচারে বিশ্বাসের মাধ্যমে ঈশ্বরের সন্তান হয়েছেন এবং যাদের অন্তরে পবিত্র আত্মা বাস করেন, কেবলমাত্র তারাই এইসব রূপক বা উপমা কথার অন্তর্নিহিত অর্থ ব্যাখ্যা করতে পারেন৷ ঈশ্বরের দাস এবং সাধুগণের কাছে প্রকাশিত বাক্যে সমস্ত নিগুঢ়তত্ত্ব প্রকাশিত হয়েছে, অর্থাৎ সপ্ততুরীর মহামারী, খ্রীষ্টারীর উত্থান, সাধুগণের সাক্ষ্যমরের মৃত্যু, তাদের পুনরুত্থান এবং রূপান্তর, খ্রীষ্টের সহস্রাব্দের রাজ্য, এবং নুতন আকাশ ও নুতন পৃথিবী, এই সবই প্রকাশিত হয়েছে৷
সাধুগণের রূপান্তরের সাথে তাদের সাক্ষ্যমরের মৃত্যু নিবিড়ভাবে সম্পর্কযুক্ত৷ প্রকাশিত বাক্য ১১:১০-১২ পদে দুজন ভাববাদীর মৃত্যুর কথা এবং সাড়ে তিন বছরে তাদের পুনরুত্থান এবং রূপান্তরের কথা বলা হয়েছে৷ এই দুজন সাক্ষী খ্রীষ্টারীর দ্বারা সাক্ষ্যমর হন এবং তারপরে তাদের মৃত্যুর সাড়ে তিন বছরের মধ্যে তারা পুনরুত্থিত হন৷ এই বিষয় থেকে আমরা যা পাই তা হল এই যে, যখন পৃথিবীতে খ্রীষ্টারীর উত্থান হবে এবং সে মানুষের ডান হাতে বা কপালে ছাব দিয়ে তাদেরকে পশুর আরাধনা করতে বাধ্য করবে, তখন সাধুগণ খ্রীষ্টারীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবেন এবং বিশ্বাস রক্ষার জন্য সাক্ষ্যমর হবেন; কিন্তু অল্পকালের মধ্যে খ্রীষ্ট যখন ফিরে আসবেন তখন তারা সেই পুনরুত্থানের ভাগী হবেন এবং রূপান্তরিত হবেন৷
প্রেরিত পৌল ১ থিষলনীকীয় ৪:১৬-১৭ পদে রূপান্তরের বর্ণনা দিয়েছেন: “কেননা আমরা যখন বিশ্বাস করি যে, যীশু মরিয়াছেন, এবং উঠিয়াছেন, তখন জানি, ঈশ্বর যীশু দ্বারা নিদ্রাগত লোকদিগকেও সেইরূপে তাঁহার সহিত আনয়ন করিবেন।  কেননা আমরা প্রভুর বাক্য দ্বারা তোমাদিগকে ইহা বলিতেছি যে, আমরা যাহারা জীবিত আছি, যাহারা প্রভুর আগমন পর্য্যন্ত অবশিষ্ট থাকিব, আমরা কোন ক্রমে সেই নিদ্রাগত লোকদের অগ্রগামী হইব না। কারণ প্রভু স্বয়ং আনন্দধ্বনি সহ, প্রধান দূতের রব সহ, এবং ঈশ্বরের তূরীবাদ্য সহ স্বর্গ হইতে নামিয়া আসিবেন, আর যাহারা খ্রীষ্টে মরিয়াছে, তাহারা প্রথমে উঠিবে। পরে আমরা যাহারা জীবিত আছি, যাহারা অবশিষ্ট থাকিব, আমরা আকাশে প্রভুর সহিত সাক্ষাৎ করিবার নিমিত্ত সকসঙ্গে তাহাদের সহিত মেষযোগে নীত হইব; আর এইরূপে সতত প্রভুর সঙ্গে থাকিব। অতএব তোমরা এই সকল কথা বলিয়া এক জন অন্য জনকে সান্ত্বনা দেও।” অন্য কথায়, প্রেরিত পৌলও বলেছেন যে, সাধুগণের সাক্ষ্যমরের মৃত্যুর পর এবং যখন সপ্তম দূত তুরী বাজাবে তখনই রূপান্তর হবে৷
যখন এই পৃথিবীতে খ্রীষ্টারীর রাজত্ব শুরু হবে, যখন সে তার ছাব নেবার জন্য চাপ দেবে, যখন সে ঈশ্বর রূপে সমাদৃত হতে চাইবে, তখন আমরা সাধুগণেরা বুঝতে পারব যে, সাক্ষ্যমরের মৃত্যুর সময় ঘনিয়ে এসেছে এবং আমরা এটাও বিশ্বাস করব যে, সাক্ষ্যমরের মৃত্যুর পরপরেই পুনরুত্থান এবং রূপান্তর ঘটবে৷ কোন মাস বা কোন দিন এই ঘটনা ঘটবে আমরা তা জানি না৷ কিন্তু আমাদের কাছে যে বিষয়টা পরিস্কার তা হল, সপ্তম দুতের তুরী বাজলেই সাধুগণের রূপান্তর হবে৷ এই সত্যে বিশ্বাস করার মাধ্যমে সকল সাধুগনকে প্রভুর সেই দিনকে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে৷
The New Life Mission

參加我們的調查

您是如何得知我們的?